চালের গুড়ির সাথে আখের গুড়, চিনি আর নারকেলের সংমিশ্রণে তৈরি হয় ভাপা পিঠা আর এই পিঠা পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবেনা।
আপস ভয়েজ।
শীতে এ পিঠার জুড়ি নেই। বিশেষ করে শীতে গ্রামে গ্রামে পিঠাপুলি দিয়ে সকালের নাস্তা শুরু হয়। আবার গরমে এ পিঠা তেমন মুখরোচক হয় না। শীতের আগমনীর ইঙ্গিত দিয়ে বন্দর নগরীর ব্যস্ততম সড়কে জমে উঠেছে পিঠা বেচাকেনা। পিঠা খেতে দোকানগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে শীত আসার দু এক মাস আগে দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে চট্টগ্রাম নগরীতে পিঠা বিক্রি করতে আসেন ভাসমান পিঠা বিক্রেতারা। বছরের ১২ মাস পিঠা বিক্রি না করলেও শীতের মৌসুমে পিঠা বিক্রি করেন এই সব দোকানীরা। ঠিক তেমনই এক পিঠা বিক্রেতা মোহাম্মদ শরীফ। কুড়িগ্রাম জেলার রোমারী থেকে এসেছেন। পিঠা বিক্রি করেন নগরীর ডবলমুরিং থানার দেওয়ানহাটের মোড়ে। গত ৫ বছর যাবত শীতের মৌসুমে ৪ মাস পিঠা বিক্রি করে শরীফ। গড়ে প্রতিদিন দেড় থেকে দু হাজার টাকার পিঠা বিক্রি হয়।
শীতের ৪ মাস পিঠা বিক্রি করি আর বাকীটা সময় ক্ষেত ক্ষামারী করি জানিয়ে পিঠা বিক্রেতা শরীফ বলেন,
শট ০১, শরীফ, ভাসমান পিঠা বিক্রেতা।
পিঠা খেতে আমার খুব ভালো লাগে। মাঝে মধ্যে আমি ওনার দোকান থেকে পিঠা খাই জানিয়ে এই ক্রেতা বলেন,
সিংক ০১, ক্রেতা।
সিংক ০২, ক্রেতা।
সিংক ০৩, ক্রেতা।