ঢাকাTuesday , 1 November 2022
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কলাম
  5. কৃষি
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. জাতীয়
  9. তথ্যপ্রযুক্তি
  10. প্রবাস
  11. বিনোদন
  12. ভ্রমণ
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. লিড

চাঁদপুরে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে হামানকদ্দি পল্লীমঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয়ে চলছে রমরমা কোচিং বাণিজ্য

Link Copied!

চাঁদপুরে সরকারের নির্দেশিকা নিষেধাজ্ঞা থাকার সত্ত্বেও চাঁদপুর সদর উপজেলার মহিষাদী ইউনিয়ন ৮ নং ওয়ার্ডের হামানকদ্দি উচ্চ বিদ্যালয় এর শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যের রমরমা ব্যবসা।

গত ১নভেম্বর সকালে সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় যে, বিদ্যালয়ের সহকারী গনিত শিক্ষক মিজানুর রহমান বিদ্যালয় এর পাশে আলাদা একটি কক্ষ নিয়ে সকাল ৮ টায় ৩০ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থীদের কে নিয়ে পাঠদান করানোর সময় ছবি তুলতে গেলে বাকি শিক্ষার্থী কক্ষ থেকে বেরে হয়ে যায়।

অন্যদিকে বিদ্যালয় ধর্ম শিক্ষক লিটন সহ আরো কয়েকজন শিক্ষকের জোকসাজসে কোচিং বাণিজ্য করে আসছে।

এলাকাবাসী জানায়, আমাদের ছেলে মেয়ে এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করে কিন্তু টিচারদের কাছে না পড়লে ছেলেমেয়েদের পরীক্ষায় পাস করানো সম্ভব হয় না। যে সকল ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষকদের কাছে পাঠদান করে শুধু তাদের এই পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন পড়ে। শিক্ষকদের কাছে না পড়লে শিক্ষকরা ভালো নাম্বার দেয় না। এজন্য বাধ্য হয়ে সন্তানদের ঐ সমস্ত টিচারদের কাছে প্রাইভেট পড়াতে হয়।

এসময় শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, ১ ঘন্টা করে মাসে ২৬ দিন তাদের পড়ানো হয়। তাদের কোচিং ফি বাবদ মাসে ১ হাজার টাকা করে দিতে হচ্ছে। তারা বলেন, কি করবো কোচিংয়ে না পরলে পরীক্ষায় পাশ করবো কি ভাবে। ক্লাসেতো আর সব কিছু শিখানো হয়না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন অভিভাবক বলেন, ক্লাসে তো আর সব পড়ানো হয়না। বাধ্য হয়েই ছেলে মেয়েদের কোচিংয়ে পড়তে দিতে হচ্ছে। এমনও শিক্ষক রয়েছে তার কাছে প্রাইভেট না পড়লে পরীকায় ভাল নাম্বার পাওয়া যায়না।

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান কে কোচিং পড়ানোর অবস্থায় পাওয়া গেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন কোচিং পড়ানোর নিয়ম আছে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী ধর্ম শিক্ষক লিটন মোঠ ফোনে প্রথমে কোচিং কথা অশিকার করলেও পরে তিনি কোচিং পড়ানোর কথা শিকার করেন। আমি ১০ জন হবে শিক্ষার্থী পড়াই আর পড়াবো না।

কোচিং পড়ানোর বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আনোয়ার হোসেনের সাথে মোঠফোনে কথা বলতে চাই পাওয়া সম্ভব হয়নি।

মনে হয় যেন বিদ্যালয় পাশে ছোট ছোট কয়েক টি সহকারী শিক্ষক বিদ্যালয় আছে।

উদ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে এলাকাবাসীর দাবী বিদ্যালয়ে পাশে সহকারী শিক্ষকদের ছোট ছোট বিদ্যালয় গুলো বন্ধ করা হউক। তাহলে আমাদের ছেলে মেয়েরা সঠিক ভাবে বিদ্যালয় থেকে ভালো পাঠ দান করতে পারবে।

কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
এই সপ্তাহের পাঠকপ্রিয়