ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে হবে। কৃষিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ড্রোন, রোবট, প্রভৃতি উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া উৎপাদন বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ হ্রাস, উৎপাদন পরবর্তী অপচয় রোধ, শ্রমিক সংকট মোকাবিলা, সার, বালাইনাশকের পরিমিত ব্যবহার, সেচ দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যও স্মার্ট কৃষির বিকল্প নেই। ’
আজ বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট কৃষির ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।কৃষি তথ্য সার্ভিস এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক অপরিহার্য কারণে উপস্থিত থাকতে না পারায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার বলেন, ‘ক্রেডিট কার্ড ছাড়া ইউরোপে কিছুই কেনা যায় না। শুধু ওয়ালমার্ট এ ডলার দিয়ে কিছু কেনাকাটা করতে পেরেছি। কানাডা আমাদের চেয়ে অনেক বড়।দেশে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মী যারা আছেন তারা আদর্শ সম্প্রসারণ কর্মী। আমরা দুই কোটি মানুষকে স্মার্ট কার্ড দিবো। স্মার্ট ফার্মিংয়ের জন্য বিশ্বের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে চুক্তি করছি। ’
কৃষিপণ্য রপ্তানি প্রসঙ্গে সচিব বলেন, ‘সারা বিশ্বে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য রপ্তানির জন্য আধুনিক ল্যাব, প্যাকিং হাউজসহ যত রকমের অবকাঠামো প্রয়োজন, আগামী ২ বছরের মধ্যে তা তৈরি হয়ে যাবে।